দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার সাথে সংগতি রেখে দেশের বিভিন্নাংশের ভূ-সাংস্থানিক অবস্থা, জনসংখ্যা, উতপাদিত সামগ্রী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পর্যটন এলাকা, খনিজ এলাকা, আমদানি-রপ্তানি পণ্য, বন্দরের (সমুদ্র,নৌ,বিমান) অবস্থা ইত্যাদি।
দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যাতায়াত ও পরিবহনে সময়ের অপচয় হতে রক্ষা করে।কৃষি উতপাদিত পণ্য ও খাদ্যসামগ্রী সহজ বাজারজাতকরণে সহায়তা করে। শিল্পে উতপাদিত সামগ্রী ভোক্তার দোরগোড়ায় পৌছাতে সাহায্য করে। শিল্পের কাঁচামাল যোগানে সহায়তা করে।
দুর্ভিক্ষ, বণ্যা, খরা ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগের দ্রুত ত্রাণসামগ্রী প্রেরণে সহায়তা করে। শিক্ষা ও চিকিৎসার সুবিধার বিস্তারে সহায়তা করে। দেশের বিভিন্নাঞ্চলের মধ্যে রীতিনীতি, সংস্কৃতির আদান-প্রদান এর সহায়তা করে। পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন ও দেশি-বিদেশি পর্যটকদেরকে পর্যটনে আকৃষ্ট করে।
নৌপথ ও বিমানপথের বিকল্প হিসেবে কাজ করে। দেশের অনুন্নত অঞ্চলে শিল্প কারখানা গড়ে উঠতে সহায়তা করে। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তড়িত ব্যবস্থা গ্রহণে সহায়তা করে।
উত্তম সড়ক ব্যবস্থার উপকারিতা !