এরিকসন স্কাইক্রেন হেলিকপ্টার

এরিকসন স্কাইক্রেন হেলিকপ্টার এটি বিশ্বের  সর্ব বৃহৎ স্কাইক্রেন হেলিকপ্টার। ভারী কোনো বস্তু আকাশে উঠিয়ে একস্থান থেকে অন্যস্থানে নেওয়ার জন্য আকাশে উড়ানোর কাজ নিয়মিত করে যাচ্ছে বিশেষ এই হেলিকপ্টার। Erickson S-64 Air-Crane ৭২ ফুট ডায়ামিটারের ৬ ব্লেডের এই বিশাল হেলিকপ্টার চালানোর জন্য এতে রয়েছে দুটি Pratt and Whitney PW 150G-T4 মডেলের টার্বোশ্যাফ্ট ইন্জিন।

যেখানে অন্য হেলিকপ্টার চালাতে যেখানে একজন পাইলটই যথেষ্ট সেখানে এটি চালানের জন্য প্রয়োজন ৩ জন পাইলট। হেলিকপ্টারটি সবোচ্চ ১ টন পর্যন্ত লোড ও ৫ জন যাত্রী নিয়ে চলাচল করতে সক্ষম। হেলিকপ্টারটির ঘন্টায় সর্বোচ্চ গতি ২০২ কিমি। প্রতি সেকেন্ডে এটি উপরে উঠতে পারে ৭ মিটার পর্যন্ত। এরিকসনর এয়ারক্রেন অন্যান্ত ভারী নিমার্ণ সামগ্রী পরিবহন  বিদ্যুৎ লাইন নির্মাণ-রক্ষণাবেক্ষণ,অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র, দুর্যোগ পরবর্তী ত্রাণ ও উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনাসহ অসংখ্য কাজ করে থাকে। যেখানে সড়ক পথে কাজ পরিচালনা করা যায় না সেখানে সহজেই কাজ করা যায় এই হেলিকপ্টার দিয়ে। 

এরিকসন এয়ারক্রেন S-64 কে বলা হয় আকাশের রাজা। সিকোরস্কি এস -৬৪ স্কাইক্রেন মূলত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কানেক্টিকাটের স্ট্র্যাটফোর্ডে অবস্থিত সিকোরস্কি এয়ারক্রাফ্ট কর্পোরেশন দ্বারা ডিজাইন এবং তৈরি করা হয়েছে।  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মনে করে ভারী মালামাল পরিবহনের জন্য বিশেষ হেলিকপ্টারের প্রয়োজন।

১৯৬৪ সালে সর্বপ্রথম মার্কিন সেনাবাহিনীর জন্য S-64 হেলিকপ্টার তৈরি করেন। এছারা ১৯৬৬ সালে S-64 N মডেলের হেলিকপ্টার তৈরি করা শুরু করেন। ১৯৭৪ সালে হঠাৎই সিকোরস্কি হেলিকপ্টার তৈরীর কাজ বন্ধ করে দেয়। হাজার  ১৯৯২ সালে এরিকসন এয়ারের সাথে হাত মিলিয়ে আরও অত্যাধুনিক সব সুবিধা নিয়ে ১৯৯৪ সালে মাঠে আসে Erickson Air-Crane S-64A+ । এস ৬৪ এ সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় অগ্নি নির্বাপনের কাজে। এ মডেলের হেলিকপ্টারটি ২৬৫০ গ্যালন বা ১০,০০০ লিটার পানি বহন করতে সক্ষম।

বাজাজ ফ্রিডম বাইক যেটি গ্যাস চালিত একটি বাইক!

বিশ্বের প্রথম ছাপাখানা কোথায় প্রতিষ্টিত?

Mr Beast মিস্টার বিস্ট এর পরিচয় তিনি একজন সফল ইউটিউবার।

Leave a Comment