মমিনুল ইসলাম রাজশাহী জেলার তারাপুর গ্রামের একজন সুপরিচিত গ্রাম্য ডাক্তার। ছাত্র হিসেবে সে খুবই মেধাবী ছিলেন। সে অসহায় গ্রামবাসীদের জন্য বেসরকারি চিকিৎসক।সে ফার্মেসিতে লেখাপড়া করেছিল। গ্রামের অসুস্থ লোকের জন্য তার মায়ামমতা ছিল।
এই উদ্দেশ্যে সে একজন যোগ্যতাসম্পন্ন ডাক্তারের অধীনে কয়েক বছর কম্পাউন্ডার হিসেবে কাজ করেন। তারপর সে অসুস্থ গ্রামবাসিদের সেবা করতে শুরু করেন। তার বাড়িতে একটি ডিসপেনসারি আছে। তার ওষুধের মজুও সমৃদ্ধ। কিন্তু ওষুধের জন্য রোগীদের কাছ থেকে সে সামান্য পরিমাণ টাকা নেয়।
সে তার কাজে খুবই সক্রিয়। সে সকালে ঘুম থেকে উঠে, ডিসপেনসারিতে বসে েএবং রোগীদেরকে পরীক্ষা করতে শুরু করেন। যখন সে একজন মুমূর্ষ রোগীকে দেখতে বাইরে যায় তখন সে ওষুধ পরিপূর্ণ একটি ব্যাগ ও একটি স্ট্রেথোসকোপ ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস বহন করে। সাধারণত সে মটর বাইকে চড়ে রোগীদের বাড়িতে যায়। কিন্তু দুর্গম এলাকার জন্য সে কেবল তার পায়ের উপর নির্ভর করে।সে এতই সহানুভূতিশীল যে এমনকি মধ্য রাতেও সে রোগীকে দেখতে বিরক্তবোধ করে না।
সে গরীব রোগীদের প্রতি খুবই দয়ালু।যদি সে ইচ্ছা করত তবে সে উচ্চ বেতনের চাকরি নিয়ে টাকা পয়সা উপার্জন করতে পারত। কিন্তু সে যা চেয়েছিল তা হচ্ছে সে তার মূলের সাথে তার চারপাশের মানুষেল সাথে সংযুক্ত হতে চেয়েছিল। েএই বন্ধন তাকে তার সমাজের লোকের জন্য কিছু করতে প্ররোচিত বা উৎসাহিত করে। যে সামাজিক এবং জাতীয় উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমাদরে জন্য আদর্শ।তার জন্য আমরা সবাই দোয়া প্রার্থনা করব, ইনশাল্লাহ।
http://বিএনপি- জামাত জোট আমলে পুনরায় সেনা অভ্যুত্থান ঘটে কেন?