পানির নিচে দীঘক্ষণ ডুব দিয়ে থাকা

পানির নিচে ১০ থেকে ১৩ মিনিট নিঃশ্বাস ধরে থাকতে পারে একটি উপজাতি। বিশ্বের সর্বাধিক দক্ষ এই সাঁতার উপজাতির নাম বাজাও। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত পানিতে ঘুরে ঘুরে অতিবাহিত হয় তাদের জীবন। তাদেরকে বলা হয় সি জিপসি বা সি নোম্যাড বাংলায়  সামুদ্রিক বেঁধে। বাজাওরা যখন ডুব দেয় তাদের দেহে বিভিন্ন অলৌকিক পরিবর্তন দেখা দেয়।

অক্সিজেন বাঁচিয়ে রাখতে হৃৎপিণ্ড কাজ কমিয়ে দেয়, পাল্ স রেট নেমে দাঁড়ায় প্রতি মিনিটে মাত্র ৩০ বার। রক্ত যায় মস্তিষ্ক হৃদপিণ্ড ও ফুসফুসে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রশান্ত ও ভারত মহাসাগর সংলগ্ন বিস্তীর্ণ জল রাশিতে বাজাওদের আবাস। অত্যন্ত শান্ত ও আমুদে এই উপজাতিটি সামুদ্রিক খাবার খেয়ে বেঁচে থাকে। প্রতিদিন খাদ্য সংগ্রহের জন্য তাদেরকে সমুদ্রে নামতে হয়।

খাদ্য সংগ্রহের জন্য প্রতিদিন তাদের সমুদ্রে নামতে হয় বলে, এজন্য প্রত্যেক বাজাও পুরুষ এবং নারী অবিশ্বাস্য মানের ডুবুরী বনে যান। বাজাও জনগোষ্ঠী কোন নির্দিষ্ট দেশের নাগরিক নয়। নাগরিকত্ব না থাকায় মেলে না কোন সরকারি সুবিধা। তাই নিজেদের বয়সও জানে না। রাতের অন্ধকার কাটাতে আজও তারা ব্যবহার করে মাছের চামড়া বা তেল দিয়ে তৈরি মশাল।

বাজাজ সিএনজি চালিত বাইক

ইলিশ মাছ রপ্তানিতে বাংলাদেশের আয় কত?

চুল শক্ত ও মজবুত রাখতে প্রয়েজনীয় খাবার..

Leave a Comment