মুনীরচৌধুরী ১৯২৫ সালের ২৭ নভেম্বর তৎকালীন ঢাকা জেলার মানিকগন্জে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি িএকজন বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক, ভাষাবিজ্ঞানী এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী। তিনি নাট্যকার হিসাবে বিশেষ খ্যাতি অর্জন করেন।
মুনীর চৌধুরী ১৯৬৫ সালে প্রথম বাংলা টাইপ রাইটার নির্মাণ করেন যা মুনীর অপটিমা নামে পরিচিত। তিনি ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর নিখোঁজ হন।
মুনীর চৌধুরীর লিখিত নাটক
. রক্তাক্ত প্রান্তর: লেখকের প্রথম নাটক। ঐতিহাসিক এই নাটকটির মূল উপজীব্য ১৭৬১ সালের পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের কাহিনী। প্রধান চরিত্র-জোহরা, ইব্রাহিম কার্দি। নাটকটির জন্য তিনি ১৯৬২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।
তোমাকে দেখব বলে যতোবারই চোখ খুলতে চাইছ ততোবারই রক্তের ঝাপটায় সব গুলিয়ে েএকাকার হয়ে যাচ্ছে। (ইব্রাহিম কার্দি)
. কবর: কবর: কবর নাটকটি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত। মনির চৌধুরী ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে থাকাকালীন নাটকটি লিখেছিলেন। নাটকটি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাজবন্দীদের দ্বারা প্রথম মঞ্চায়ন করা হয়। চরিত্র: নেতা, ইনসপেক্টর হাফিস, মুর্দা ফকির, গার্ড এবং ছায়ামূর্তি।
১। পলাশী ব্যারাক ও অন্যান্য। ২। দগুকারণ্য।
৩। চিঠি। ৪। মানুষ।
প্রবন্ধ
মীর মানস: ১৯৬৫ সালে মীর মানস গ্রন্থের জন্য তিনি দাউদ পুরস্কার লাভ করেন।
অনুদিত নাটক।
১। মুখরা রমণী বশীকরণ: শেক্সফীয়রের The Taming of the Shrew’ এর অনুবাদ।
২। রূপার কৌটা: জন গলস ওয়ার্দির `The Silver Box অবলম্বনে।
৩। কেউ কিছু বলতে পারে না।
কবি ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এর জীবনি।
রাজা রামমোহন রায়।অতীতের শাসন ব্যবস্থা।
এরিকসন স্কাইক্রেন হেলিকপ্টার আকাশের দানব।