মুসলিম সাহিত্য সমাজ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।
১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে ঢাকায় প্রতিষ্ঠিত সংগঠনের মাধ্যমে বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। মুসলিম সাহিত্য সমাজের মুখপাত্র হিসেবে ১৯২৭ সালে আবুল হোসেনের সম্পাদনায় শিখা পত্রিকা প্রকাশিত হয়। জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আরষ্ট, অসম্ভব। শিখা পত্রিকার প্রতি সংখ্যায় এ কথাটি লেখা থাকতো। কাজী আব্দুল ওদুদের বিখ্যাত গ্রন্থ নদীবক্ষে (উপন্যাস)। প্রবন্ধ গ্রন্থ হলো শাশ্বত । কাজী মোতাহের হোসেনের বিখ্যাত প্রবন্ধ ‘সঞ্চয়ন’।
সংগঠনটির প্রধান লেখক ছিলেন আব্দুল কাদির, কাজী আব্দুল ওয়াদুদ, আবুল হোসেন, আব্দুল ফজল, কাজী মোতাহার হোসেন আরো ব্যক্তিবর্গ। আবুল ফজল জন্মগ্রহণ করেন ১৯০৩সালে এবং মৃত্যুবরণ করেন ১৯৮৩ সালে। ১৯৬২ সালে বাংলা একাডেমিক পুরস্কার পান তিনি। তার ছদ্মনাম শমসের উল আজাদ।
আবুল ফজল এর লিখিত প্রবন্ধ–
১. সাহিত্য সংস্কৃতি জীবন ২. সাহিত্য ও সংস্কৃতি সাধনা।
আবুল ফজল এর লিখিত গল্প গ্রন্থ– মাটির পৃথিবী।
আবুল ফজল এর লিখিত আত্মজীবনী:
রেখাচিত্র: গ্রন্থটির জন্য আদমজী পুরস্কার পান।
আবুল ফজল এর লিখিত উপন্যাস–
১. জীবন পথের যাত্রী ২. রাঙ্গা প্রভাত
৩. চৌচির ৪. প্রদীপ ও পতঙ্গ