২০১৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত জাতীয় রপ্তানি নীতিতে ইলিশ মাছকে শর্তসাপেক্ষে রপ্তানিযোগ্য পণ্যের তালিকায় রাখা হয়। ইলিশ রপ্তানির প্রথম অনুমতি দেওয়া হয় এর চার বছর পর ২০১৯ সালে। সেবার বেনাপল স্থলবন্দর দিয়ে প্রতি কেজি ইলিশ ১০ ডলার দরে প্রথম তিন চালান মাছ পাঠানো হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের তথ্যে দেখা যায় ২০১৯-২০ অর্থবছরে মোট ৪৭৬ টন বা ৪ লাখ ৭৬ হাজার কেজি ইলিশ রপ্তানি হয়। এতে আয় হয় সাড়ে ৩৯ লাখ ডলার।
২০২০-২১ অর্থবছরে রপ্তানি হয় ১৬৯৯ টন ইলিশ আর এতে আয় হয় ১ কোটি ৬৪ লাখ ডলার। তখন প্রতি কেজি ইলিশের দাম ছিল ৬ থেকে ১০ ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছরে ১২৩০ টন রপ্তানি করে আয় হয় ১ কোটি ২৪ লাখ ডলার। প্রতি কেজি রপ্তানি মূল্য ১০ ডলার। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৩৯১ টন ইলিশ রপ্তানি করে আয় হয় ১ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। সর্বশেষ ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ৮০২ টন ইলিশ রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশের আয় হয়েছে ৮০ লাখ ডলার। প্রতি কেজি মাছের রপ্তানি মূল্য ছিল ১০ ডলার।