ইহুদি না কি মুসলিম জয় হবে । ইরান ও ইসরাইল। ইসরাইল হামাস যুদ্ধের মধ্যে মধ্য প্রাচ্যের দেশে আরেকটি উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। শনিবার রাত থেকে তেলয়াবিবে ইরানে ড্রোন ও ক্ষেপনাস্ত্র হামলায় মধ্যপ্রাচ্য এখন উত্তেজনায় পরিণত হয়েছে। মূলত সিরিয়া তামিসকে িইরানি হামলার জবাবে ইসরাইল অভিমুখি ড্রোন ও ক্ষেপনাস্ত্র ছড়ে ইরান।
হামলার জবাবে পালটা হামলা। তবে এখন প্রশ্ন হচ্ছে ইসরাইলে হামলার সক্ষমতা ইরানের কতটুকু রয়েছে। ইরানের কতটুকুই বা ক্ষমতা আছে ইসরাইলি হামলা মোকাবেলায়। তবে জেনে নেওয়া যাক কোন দেশ বেশি শক্তিশালি ইরান নাকি ইসরাইল।
আন্তর্জাতিক পর্যেবেক্ষণ ওয়েবসাইট এর তথ্যে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী সামরিক শক্তিতে ১৪৫টি দেশের মধ্যে ইরানের অবস্থান ১৪ তম। আর ইসরাইলের অবস্থান ১৭ তম। তাহলে বোঝা যায় ইসলাইল সামরিক শক্তিতে কিছুটা এগিয়ে রয়েছে। এছাড়া নিয়মিত সেনাতেও ইসরাইলের চেয়ে অনেক এগিয়ে ইরান। ইরানে যেখানে নিয়মীত সেনা সংখ্যা ৬লাখ ১০ হাজার । সেখানে ইসরাইলের সেনা সংখ্যা ১লাখ ৭০ হাজার। তবে রিছাব সেনা ইসরাইলের কাছে বেশি। ইরানের রিসাব সেনা আছে ৩লাখ ৫০ হাজার আর ইসাইলের আছে ৪লাখ ৬৫হাজার। বিভিন্ন তথ্য অনুসারে শেনা যায় ইসরাইলের হাতে রয়েছে ৯০টি পারমাণবিক বোমা। তবে ইরানে এ ধরণের অস্ত্র থাকার কোনো খবর পায়া যায়নি । তবে ইসরাইলের চেয়ে এগিয়ে আছে ইরাণ।তেহরানের কাছে সাজোয়া জান রয়েছে ৬৫হাজার ৭ শ ৬৫টি ।আর ইসরাইলের কাছে আছে ৪৩ হাজার ৪ শ ৩টি ।
যুদ্ধের ক্ষেত্রে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র হলো ট্যাঙ্ক। এটি শত্রুর ঘাটি উড়িয়ে দিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এ অস্ত্রে ইসরাইলের চেয়ে এগিয়ে আছে ইরান। ইরানের ট্যাঙ্কের সংখ্যা ৯হাজার ৬শ ৯৩টি।আর ইসরাইলের কাছে আছে ১হাজার ৩ শ ৭০টি। মোট সামরিক উড়জাহাজ ইসরাইলের কাছে আছে ৫শ ৫১টি।আর ইরানের কাছে আছে ৬শ ১২টি। সেদিক দিয়ে িইসরাইলের চেয়ে ইরানের দ্বিগুণ যুদ্ধ বিমান রয়েছে। ইসরাইলের কাছে যুদ্ধ বিমান রয়েছে ২৪১টি । ইরানের কাছে রয়েছে ১শ ১৬টি ইরানের চেয়ে হামলায় হেলিকপ্টারের চেয়ে ইসরাইলের বেশি।
ইরানের এমন হেলিকপ্টার আছে ১৩টি। অপরদিকে ইসরাইলির আছে ৪৮টি। পরিবহন উড়জাহাজ রয়েছে ইসরাইলের চেয়ে ইরানের ৭ গুন বেশি।ইসরাইলের পরিবহন উড়জাহাজ ১২টি ।সেখানে ইরানে পরিবহন উড়জাহজ রয়েছে ৮৬টি। এছাড়া ইরান ও ইসরাইলে রয়েছে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। সমস্ত আলোচনা ও প্রমান তথ্যের ভিত্তিতে ইরান শক্তিশালিও বটে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট সম্পর্কে জানুন