কাকের মতো চালাক পাখি খুব কমই দেখা যায়।প্রকৃতির সাথে মানিয়ে নেওয়ার অদ্ভুত ক্ষমতা তাদের আছে। তাদের বুদ্ধিমত্তা তো প্রাণী জড়তের জন্য বিখ্যাত। মজার ব্যপার হলো এই কাক নিজেই ইচ্ছে করে পিঁপড়ের বাসার সামনে গিয়ে বসে।এমনকি পিঁপড়েদের বিরক্ত করে যাতে তারা বাধ্য হয়ে কাককে কামড়ায়। কিন্তু প্রশ্ন হলো কেন কাক এমন অদ্ভূত আচরণ করে? পিঁপড়ের শরীর থেকে এক ধরনের এসিড তৈরি হয়। যার নাম ফর্মিক এসিড। যখন পিপড়েরা কাককে কামড়ায় তখন এই এসিড কাকের শরীরে স্প্রের মতো ছেড়ে দেয়। কাকের কাছে এই ফর্মেট এসিড হলো এক প্রকার মহৌষধ।
এই এসিড ক্যামিকেলি একধরনের কার্ভিক এসিড। যা কীটনাশকের মতো কাজ করে। কাকের শরীরে প্রায় বিভিন্ন ক্ষতিকারক জীবানু হয়। ফর্মিক এসিড সেই ক্ষতিকারক জীবানু ধ্বংস করতে দারুন কার্যকর।তাই কাকেরা নিজেদের ইচ্ছেতে পিঁপড়েদের দাওয়াত করে এনে কামড় খায়। আমরা ভাবি কাক নাকি খুব বোকা। আসলে সেটা তার অসাধারণ বুদ্ধিমত্তার পরিচয়।নিজের রোগ ব্যধি সারাতে কাকেরা পিপড়েদের ব্যবহার করে।কাক প্রকৃতির সাথে মানিয়ে নিতে শুধু দক্ষ নয় বরং বেচে থাকার পথটাও বুদ্ধিদিয়ে খুজে নেয়।
কাকের এই ধরণের অদ্ভূত কৌশল আমাদের মানব সমাজকে শেখায় প্রকৃতি কত বিশ্ময়কর।এ থেকে জানা যায় প্রত্যেকটা প্রণীর বেচে থাকার জন্য নিজেস্ব উপায় আছে।এখানে সেই বুদ্ধিমত্তার এক উজ্জল উদাহরণ দেখিয়েছে। মো: আলভি হোসাইন।
স্কয়ার গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান স্যামসন এইচ চৌধুরী
বুয়েট সেরা আদনান আহমেদ তামিমের পরিচয়?