ভূমিকম্পের তীব্রতা নির্ণয়

সাধারণত ভূত্বকের কয়েক কিলোমিটার নিচেই ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয় এবং সেখান থেকে চারদিকে ছড়িয়ে পরে। ভূমিকম্পের কেন্দ্র হতে এ কম্পন প্রথমে উপকেন্দ্রে পৌছে। এ কম্পন কোনো এক নির্দিষ্ট এলাকায় শেষ হয়ে যায় না। কয়েক হাজার কিলোমিটার পার হয়ে এ কম্পন মূল উৎস হতে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। এমনকি পৃথিবীর এক প্রান্ত হতে অপর প্রান্তে ও ছড়িয়ে পরে। ভূমিকম্পের এ কম্পন যতই দূরে পৌঁছবে ততই তার তীব্রতা কমবে। 

কয়েক শ কিলোমিটার পার হলে প্রচন্ডতম ভূমিকম্পের কম্পনও মানুষের পক্ষে অনুভব করা অসম্ভব। বর্তমানে মানুষ ভূকম্পলিখন নামক যন্ত্রের সাহায্যে ভূমিকম্পের  উৎস ও গতিবিধ ধরতে সক্ষম হয়েছে। ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপার জন্য মার্সেলি ও রিকটার নামক নিজ্ঞানীদ্বয় দুটি স্কেল তৈরি করেছেন। এসব স্কেল ভূমিকম্পলিখন যন্ত্রের ওপর বসাতে হয়। 

বাংলাদেশের আয়তন

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পরিবার The biggest family in bangladesh

Leave a Comment