মাথায় খুশকি হওয়ার কারণ !

খুশকি দূর করার তিনটি ঘরোয়া উপায় রয়েছে যা তিন দিন পরই কার্যকর হবে। মাথার স্ক্রিনের সবথেকে উপরের লেয়ার যাকে স্ট্রাইটাম কর্নিয়া বলে। সেটি ছোট ছোট সেলস দ্বারা তৈরি আর প্রতি ২৫ থেকে ৩০ দিনে এই সেলগুলি মারা যায় এবং সেই মারা যাওয়া সেলগুলি আপনার স্ক্যাল্পে জমা হতে থাকে কিন্তু কিছু কিছু লোকের মাথায় এই সেল গুলি ২৫ দিনের পরিবর্তে ৩ থেকে ৪ দিনে মারা যায় তারপর এই সেলগুলি একসাথে মিলে সাদা রঙের পাপড়ির মতো হয়ে যায় আর একেই ড্যান্ড্রাফ বলে।

সেলগুলি তিনচারদিনই মারা যায় কেন?

আপনার মাথার স্কিনে ছোট ছোট পোর্স থাকে যেখান থেকে চুল গজিয়ে ওঠে তো এই চুলের গোড়াতে একটি গ্ল্যান্ড থাকে যা একপ্রকার তেল রিলিজ করে যাতে আপনার চুল এবং তার আশেপাশের এরিয়া গুলি ময়েশ্চার থাকে। এছাড়া আপনার স্ক্রিনে ক্ষুদ্র ফাঙ্গাস থাকে যাকে মেলাসিজিয়া গ্লোবোসা বলা হয়।এই ফাঙ্গাস সেই তেলকে খেয়ে বেঁচে থাকে আর তেলকে খেয়ে এক কেমিক্যাল তৈরি করে।এ প্রসেসটি প্রতিটি মানুষের শরীরেই ঘটে।

যখন খুব বেশি মাত্রায় তেল বের হতে শুরু করে তখন এই ফাঙ্গাস অনেক খাবার পায়। অনেক খাবার খেয়ে সেই ফাঙ্গাস নিজের মতোই আরো ফাঙ্গাসের জন্ম দেয় যার ফলে এদের সংখ্যা বাড়তে শুরু করে আর এদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণেই সেই কেমিক্যালের পরিমাণও বাড়তে শুরু করে যে কেমিক্যালকে তারা তেলকে খেয়ে তৈরি করে এবার এই কেমিক্যাল যখন আপনার স্কাল্পকে ঢেকে দেয় তখন স্ক্যাল্প জ্বালা করতে শুরু করে ।

এজন্যই তখন আপনি ইমিউন সিস্টেম সেলগুলিকে ২৫ থেকে ৩০ দিনের পরিবর্তে ৩ থেকে ৪ দিনেইমারতে এবং ভাঙতে শুরু করে দেয় যাতে সেই কেমিক্যাল শরীরের বাইরে বেরিয়ে যায়। তারপর এই কেমিক্যাল গুলি মাথার স্কিানের সবথেকে উপরের লেয়ারে ড্যান্ড্রাফ রুপে জমা হতে শুরু করে। এ ভাবে খুশকি জমাহতে শুরু করে।

ফুসফুসের ক্যান্সার রোগ নির্ণয়, এর প্রতিকার ও প্রতিরোধ।

কিভাবে মাথার খুশকি দূর করা যায় সঠিক পদ্ধতি !

কত সালে ক্যালসিয়াম কার্বাইড আবিষ্কার করা হয়?

Leave a Comment