নির্বাচনী আচরণ ভঙ্গের কারণ ব্যাখ্যা করা হলো-
নির্ধারিত নির্বাচনী ব্যয়ের বিধান লঙ্ঘন করা। ঘুষ গ্রহণ করা। জাল ভোট দেওয়া বা ছদ্মনামে ভোট দেওয়া। নির্বাচনে অসঙ্গত প্রভাব খাটানো, জোর জবরদস্তি করে ভোট আদায় করা বা ভোটদানে বাধা সৃষ্টি করা।
প্রার্থী বা তার আত্মীয়-স্বজনের চরিত্র সম্পর্কে মিথ্যা বলা। কোন প্রার্থীর প্রতীক সম্পর্কে মিথ্যা বলা। কোন প্রার্থীর প্রার্থিতা প্রত্যাহার সম্পর্কে মিথ্যা বলা। জাতি, ধর্ম, বর্ণ ইত্যাদি কারণে কোন প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে ভোট দান সম্পর্কে বলা।
কোন প্রার্থীকে সমর্থন বা বিরোধিতার জন্য যানবাহন দিয়ে সাহায্য করা। ভোট কেন্দ্রের কোন ভোটারকে ভোট না দিয়ে যেতে বাধ্য করা। বেআইনি আচরণ করা। সভা ও মিছিলের ওপর নিষেধ লংঘন দুর্নীতিমূলক আচরণ। এছাড়া ইচ্ছাকৃতভাবে ব্যালট পেপার বা ব্যালট বাক্স নষ্ট করা। কেন্দ্র হতে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া, ব্যালট পেপার বা সরকারি মার্কা জাল করার চেষ্টা করা। ভোটকেন্দ্র দখল এবং ভোট প্রক্রিয়ার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করাও গুরুতর নির্বাচনী অপরাধ।
http://বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের নির্বাচন প্রক্রিয়া কি?