রিপিটার কি?….রিপিটার কি? রিপিটার সম্পর্কে সকল ধরনের তথ্য জেনে নেওয়া যাক…
ডেটা সিগনাল নেটওয়ার্ক মিডিয়ার মধ্য দিয়ে প্রবাহের সময় নির্দিষ্ট দূরত্ব অতিক্রম করার পর এটিনিউয়েশনের কারণে আস্তে আস্তে দুর্বল হয়ে পড়ে। তখন এই সিগন্যলকে এমপ্লিফাই বা শক্তিশালী করে গন্তব্য পর্যন্ত পৌছাতে হয়। মাঝে মাঝি অবস্থান থেকে এই কাজটি যে ডিভাইস করে থাকে তাকে রিপিটার বলে। রিপিটার দুই ধরনের হয়ে থাকে। যথা-
- অ্যমপ্লিফায়ার: এমপ্লিফায়ার পুরো সিগন্যাল কে এমপ্লিফাই করে এই সিগন্যালের মাঝে নয়েজ বা অপ্রয়োজনীয় সিগন্যাল থাকলে সেটিও এমপ্লিফাই করে।
- সিগন্যাল রিজেনারেটি: এটি সিগনাল কে গ্রহণ করার পর সেটিকে পুনর্গঠন করে নয়েজ বা অপ্রয়োজনীয় সিগন্যাল। এর ফলে নেটওয়ার্কের পারফরম্যান্স ভালো হয়।
- আমাদের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করতে পারেন http://@dailystory0.5
রিপিটারের সুবিধা (অ্যাডভান্টেজ অফ রিপিটার)
*নেটওয়ার্কের কম্পিউটার গুলোর মধ্যে দূরত্ব বাড়ানোর জন্য রিপিটার ব্যবহার করা হয়।
*নেটওয়ার্কের সিগনালকে এমপ্লিফাই করে গন্তব্যে পৌঁছাতে সাহায্য করে।
রিপিটারের অসুবিধা ডিসাতভান্টেজ অফ রিপিটার
- সীমিত সংখ্যক কম্পিউটার সংযুক্ত করতে পারে।
- ডেটা ট্রান্সমিশন এর ক্ষেত্রে বাধার সম্ভাবনা রয়েছে
মনে রেখো:
- সিগন্যাল কে এমপ্লিফাই করে গন্তব্যে পৌঁছাতে ব্যবহৃত হয় রিপিটার।
- নয়েজ সহ সিগনালকে অ্যামপ্লিফাই করে এমপ্লিফায়ার।
রিপিটার ব্যবহারের পদ্ধতি নির্ভর করে এটি wired (তারযুক্ত) না wireless (তারবিহীন) রিপিটার কিনা তার ওপর। নিচে দুই ধরনের রিপিটার ব্যবহারের সহজ পদ্ধতি দেওয়া হলো:
১. Wired Repeater (তারযুক্ত রিপিটার) কিভাবে ব্যবহার করবেন:
ব্যবহার:
- ক্যাবল সংযোগ করুন: আপনার নেটওয়ার্কের একটি অংশ থেকে ইথারনেট ক্যাবল রিপিটারে ঢুকান।
- আউটপুট ক্যাবল দিন: রিপিটার থেকে আরেকটি ক্যাবল বের করে পরবর্তী নেটওয়ার্ক ডিভাইসে (যেমন: কম্পিউটার, হাব, সুইচ) যুক্ত করুন।
- পাওয়ার দিন: রিপিটারকে বিদ্যুৎ সংযোগ দিন (যদি আলাদা পাওয়ার লাগে)।
- পরীক্ষা করুন: সংযোগটি ঠিকভাবে কাজ করছে কিনা তা পরীক্ষা করুন।