অতিরিক্ত ঘুমের কারণ কি কি?

অতিরিক্ত ঘুম হচ্ছে আপনার, ইচ্ছা না থাকা সত্ত্বেও আপনি ঘুমিয়ে পড়েছেন। যেখানে আপনার ঘুমিয়ে পড়ার কথা না সেখানে আপনি ঘুমিয়ে পড়েছেন। মনোবিজ্ঞানের ভাষায় অতিরিক্ত ঘুমের সংজ্ঞায় বলা হয়ে থাকে যে , সাত থেকে নয় ঘন্টা ঘুমানোর পরও আপনি যদি যেখানে সেখানে ঘুমিয়ে পড়েন বা ইচ্ছা না থাকার সত্ত্বেও ঘুমিয়ে পড়েন, ‍ূঅথবা সাথে থেকে নয় ঘন্টা ঘুমানোর পরেও আপনি যুদি প্রাণবন্ত বা সতেজ অনুভব না করেন, তাহলে খুব সম্ভবত আপনার অতিরিক্ত ঘুমের সমস্যা রয়েছে। যখন বিজ্ঞানীরা কোন মানুষকে অতিরিক্ত বা বেশি ঘুমানোর সুযোগ দেন, তখন তারা অতিরিক্ত বা বেশি ঘুমাতে পারে না। 

একজন মানুষকে গড়ে যদি আমরা ধরে নেই, সাত থেকে নয় ঘন্টা ঘুমের প্রয়োজন। তাকে যদি আরও বেশি ঘুমানোর সুযোগ দেয়া হয় ১১-১২ ঘন্টা তাহলেও সে বেশি ঘুমাতে পারে না। এর কারণ হচ্ছে আমরা কখন ঘুমাতে যাব এবং কতক্ষণ ঘূমাবো , সেটা মূলত সার্কেডিয়ান রিদম বা দেহ ঘড়ি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। আরও একটা জিনিস নিয়ন্ত্রণ করে সেটা হচ্ছে স্লিপ প্রেসার বা ঘুমের চাপ। কোন কারণে যদি স্লিপ প্রেসার বা ঘুমের চাপের সমস্যা দেখা দেয়, অথবা আমাদের সার্কেডিয়ান রিদমের সমস্যা দেখা দেয়, তখন আমাদের কাছে মনে হয় যে, আমাদের বেশি ঘুম পাচ্ছে বা আমরা অতিরিক্ত ঘুমাচ্ছি।

ছয় মাসে নিজেকে পরিবর্তন করুন !

মাথায় খুশকি হওয়ার কারণ ! কি কি?

মাথার খুশকি দূর করার উপায় !

Leave a Comment